আমি একাত্তরের ছেলেবেলা দেখা বইটি আজকে শুভ উদ্বোধন করলাম করলাম।এইটা এই বইটা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা তুলে ধরা হয়েছে।যে সময়ের যুদ্ধটি হয় তখন আমি ক্লাস টু তে পড়ি। এ সময় যুদ্ধের যে সকল ঘটনা ঘটে সেগুলো দেখেছি শুনেছি এবং সেই স্মৃতিময় কথাগুলি আমার এই বই লিখেছি।
তিনি বলেন, আমি আরো একটি বই লিখেছি,ছোট্ট উপন্যাস ও আদেশ মূলক একটি বই লিখেছি।বইটির নাম হলো সান্তনার পরশপাখি (জুঁই) এটা বর্তমান সমাজে কিশোর কিশোরীদের নিয়ে লিখেছি। বর্তমান সমাজ মাঝে অনেক সময় ভালোবাসা ভালো লাগা অনুভূতি প্রকাশিত হয়। এই সকল ঘটনা ঘটে যার ফলে অনেক সমস্যা সৃষ্টি হয়, বা অনেক দুর্ঘটনা ঘটে যায়। সেই সকল দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে সেই জন্য এই আদেশ মূলক বইটি লিখেছি।
আমি ডা.মোঃ তোফাজ্জল হোসেন প্রাক্তন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার ছিলাম।
আমার গ্রামের বাড়ি খুদিয়াখালী আলম ডাঙ্গা থানার চুয়াডাঙ্গা জেলাই। আমার জন্ম তারিখ ১৯৬৫ সালে ২০ শে জানুয়ারি। এই মুক্তিযুদ্ধের সময় দেখেছি এটা আমার অনেকদিন থেকে মনের ভিতর ছিল যে আমি এই মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাগুলো নিয়ে বই লিখবো।
এছাড়া তিনি আরো বলেন আমি একটি তাদের জন্য মনের আবেগ জরিতো কবিতা লিখেছি । কবিতাটি হল,
পরশ পাখি
ডা.মোঃ তোফাজ্জল হোসেন
ও আমার পরশ পাখি রে এ….
আমার ছাইড়া কথা দিয়া তুই আমার ভুইলা গেলি রে এ…..
তোরই যতন কইরা রত্ন দিইয়া,পরাইয়াছি মালারে…
তুই আমারে ভুইলা গেলি রে এ……….
ও সাথিরে তোর চোখের খেলা গলায় মালা, পরাইয়া দিয়েছিরে তুই আমারে ভুইলা গেলি রে………
ও আমার পরশ পাখি রে এ….
তোরে ছাড়া, আমার সঅন্তর বৃথারে কেমন কইরা থাকি একা রে ও জিবন রে এ…….
স্বপ্ন দেখি অন্তরে গাথা বিনা সুতার মালারে তুই আমারে ভুইলা গেলি রে এ……….
ও সাথীরে….
পর জনমে তোরে আমি পাব কিনা জানিরে
তুই আমারে ভুইলা গেলি রে এ……….
ও শান্ত রে…
তুই আমারে ভুইলা গেলি রে এ……….
ইত্যাদি আরো অনেক কিছু রয়েছে এমন আমার বই এস্টোলের নাম বই অঙ্গন প্রকাশন,স্টোল নম্বার ২৪।