০২:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপি’র নেতা নোমান আর নেই

  • কে.এস.ইসলাম
  • সময় ১২:১১:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ৫০০৯ ডিজিটর

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান মারা গেছেন।ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মঙ্গলবার(২৫ ফেব্রুয়ারী)ভোর ৬টার দিকে ধানমন্ডির নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।

আবদুল্লাহ আল নোমান ১৯৯১ সালে চট্টগ্রামে কোতোয়ালী থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর মৎস্য মন্ত্রণালয় এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ষাটের দশকে শুরুতে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে নোমান যোগ দেন ছাত্র ইউনিয়নে।মেননপন্থি ছাত্র ইউনিয়নে চট্টগ্রাম মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক,বৃহত্তর চট্টগ্রামের সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
ছাত্রজীবন শেষে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর হাত ধরে যোগ দেন শ্রমিক রাজনীতিতে।পূর্ববাংলা শ্রমিক ফেডারেশনে সহসভাপতি ছিলেন।গোপনে ভাসানীপন্থি ন্যাপের রাজনীতির সঙ্গেও জড়িত হন তিনি। ১৯৭০ সালে তাকে ন্যাপের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। যুদ্ধ শেষে আবারও ন্যাপের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকেন।১৯৮১ সালে বিএনপিতে যোগ দেন তিনি।

ট্যাগ
বিস্তারিত জানুন

জনপ্রিয়

মাগুরায় ধর্ষণের নির্যাতিত শিশুটি না ফেরার দেশে

বিএনপি’র নেতা নোমান আর নেই

সময় ১২:১১:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান মারা গেছেন।ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মঙ্গলবার(২৫ ফেব্রুয়ারী)ভোর ৬টার দিকে ধানমন্ডির নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।

আবদুল্লাহ আল নোমান ১৯৯১ সালে চট্টগ্রামে কোতোয়ালী থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর মৎস্য মন্ত্রণালয় এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ষাটের দশকে শুরুতে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে নোমান যোগ দেন ছাত্র ইউনিয়নে।মেননপন্থি ছাত্র ইউনিয়নে চট্টগ্রাম মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক,বৃহত্তর চট্টগ্রামের সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
ছাত্রজীবন শেষে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর হাত ধরে যোগ দেন শ্রমিক রাজনীতিতে।পূর্ববাংলা শ্রমিক ফেডারেশনে সহসভাপতি ছিলেন।গোপনে ভাসানীপন্থি ন্যাপের রাজনীতির সঙ্গেও জড়িত হন তিনি। ১৯৭০ সালে তাকে ন্যাপের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। যুদ্ধ শেষে আবারও ন্যাপের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকেন।১৯৮১ সালে বিএনপিতে যোগ দেন তিনি।