০৯:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মেয়ে ও স্ত্রীর পর চলে গেলেন পোশাক শ্রমিক সোহাগ না ফেরার দেশে

  • কে.এস.ইসলাম
  • সময় ০৯:১৯:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
  • ৫০১৪ ডিজিটর

নারায়ণগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জের চাষাড়ায় একটি টিনশেডের বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ মোঃসোহাগ (২৩) নামে আরো একজনের চিকিৎসাধীন মৃত্যু হয়েছে।এই নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা চার।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্নের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আই সি ইউ)বেড নম্বর-১৩ চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৩ মার্চ) ভোর রাতে দিকে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্নে ভর্তি করা হয়।

জাতীয় বার্নওপ্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আবাসিক চিকিৎসক ডাঃশাওন বিন রহমান জানান,নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকার একটি থেকে গ্যাস লাইন বিস্ফোরণ হয়ে দুই পরিবারের নারী শিশুসহ ৮ জন এসেছিল তাদের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র(আই সি ইউ)তে রাত দেড়টার দিকে সোহাগের মৃত্যু হয়। তার শরীরে ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।এই নিয়ে চারজনের মৃত্যু হল। এর আগে তার সন্তান সুমাইয়া তার স্ত্রী রুপালি ও অন্য পরিবারের আব্দুল মান্নানের মৃত্যু হয়েছে।চিকিৎসা দিন রয়েছে সাব্বির ২৭ শতাংশ দগ্ধ, মোছাঃ নুরজাহান (লাকি) ২২ শতাংশ,সামিয়া ৯ শতাংশ ও জান্নাত ৩ শতাংশ,দগ্ধদের মধ্যে অনেকের শ্বাসনালি পুড়ে গেছে অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।

নিহতে বড় ভাই রুবেল জানান,আমার ছোট ভাই ছোট ভাইয়ের স্ত্রী সোহাগ দুজনেই পোশাক শ্রমিক ছিল। আমাদের গ্রামের বাড়ি,নীলফামারী জেলা,কিশোরগঞ্জ থানার মিতাইল পুকোন গ্রামের মোঃ মাজেদুল ইসলামের সন্তান।বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের চাষাড়া এলাকায় থাকতেন। আমরা তিন ভাই এক বোন ও ছিল সবার ছোট।

ট্যাগ
বিস্তারিত জানুন

জনপ্রিয়

রাজধানীর রাস্তা পারাপারের সময় দ্রুতগামী বাসের ধাক্কায় এক নারীর মৃত্যু

মেয়ে ও স্ত্রীর পর চলে গেলেন পোশাক শ্রমিক সোহাগ না ফেরার দেশে

সময় ০৯:১৯:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫

নারায়ণগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জের চাষাড়ায় একটি টিনশেডের বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ মোঃসোহাগ (২৩) নামে আরো একজনের চিকিৎসাধীন মৃত্যু হয়েছে।এই নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা চার।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্নের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আই সি ইউ)বেড নম্বর-১৩ চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৩ মার্চ) ভোর রাতে দিকে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্নে ভর্তি করা হয়।

জাতীয় বার্নওপ্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আবাসিক চিকিৎসক ডাঃশাওন বিন রহমান জানান,নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকার একটি থেকে গ্যাস লাইন বিস্ফোরণ হয়ে দুই পরিবারের নারী শিশুসহ ৮ জন এসেছিল তাদের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র(আই সি ইউ)তে রাত দেড়টার দিকে সোহাগের মৃত্যু হয়। তার শরীরে ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।এই নিয়ে চারজনের মৃত্যু হল। এর আগে তার সন্তান সুমাইয়া তার স্ত্রী রুপালি ও অন্য পরিবারের আব্দুল মান্নানের মৃত্যু হয়েছে।চিকিৎসা দিন রয়েছে সাব্বির ২৭ শতাংশ দগ্ধ, মোছাঃ নুরজাহান (লাকি) ২২ শতাংশ,সামিয়া ৯ শতাংশ ও জান্নাত ৩ শতাংশ,দগ্ধদের মধ্যে অনেকের শ্বাসনালি পুড়ে গেছে অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।

নিহতে বড় ভাই রুবেল জানান,আমার ছোট ভাই ছোট ভাইয়ের স্ত্রী সোহাগ দুজনেই পোশাক শ্রমিক ছিল। আমাদের গ্রামের বাড়ি,নীলফামারী জেলা,কিশোরগঞ্জ থানার মিতাইল পুকোন গ্রামের মোঃ মাজেদুল ইসলামের সন্তান।বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের চাষাড়া এলাকায় থাকতেন। আমরা তিন ভাই এক বোন ও ছিল সবার ছোট।